-
“অশিক্ষিত এবং সাধারণ ব্যক্তি”ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেওয়া’!
-
-
১৮. জেরুসালেমের ভাই-বোনেরা একে অন্যের জন্য কী করেছিল?
১৮ কিছু সময়ের মধ্যেই জেরুসালেমে সেই নতুন মণ্ডলীতে ভাই-বোনদের সংখ্যা বেড়ে ৫,০০০রেও বেশি হয়ে গিয়েছিল।d আলাদা আলাদা পটভূমি থেকে আসা সত্ত্বেও সেই শিষ্যেরা “মনেপ্রাণে এক ছিল।” আসলে, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং চিন্তাভাবনা একইরকম ছিল। (প্রেরিত ৪:৩২; ১ করি. ১:১০) শিষ্যেরা কেবলমাত্র সাহায্য চেয়ে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন এমন নয় বরং তারা একে অপরের বিশ্বাস মজবুত করেছিল এবং প্রয়োজনের সময় তাদের বস্তুগত বিষয় দিয়েও সাহায্য করেছিল। (১ যোহন ৩:১৬-১৮) উদাহরণ স্বরূপ, যোষেফের কথা চিন্তা করুন, যাকে শিষ্যেরা বার্ণবা বলে ডাকত। তিনি তার জমি বিক্রি করে সেই টাকাপয়সা আনন্দের সঙ্গে সেই ভাইদের দিয়ে দেন, যারা জেরুসালেমে এসে বেশ কিছুদিন ছিল যাতে তারা তাদের নতুন বিশ্বাস সম্বন্ধে আরও কিছু শিখতে পারে।
-
-
“অশিক্ষিত এবং সাধারণ ব্যক্তি”ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে ‘পুঙ্খানুপুঙ্খ সাক্ষ্য দেওয়া’!
-
-
d ৩৩ খ্রিস্টাব্দে জেরুসালেমে ফরীশীদের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬,০০০রের কাছাকাছি এবং সদ্দূকীদের সংখ্যা তার চেয়েও কম। হতে পারে, এই কারণেও এই দুই দল ভয় পেয়ে ছিল যে, যিশুর শিক্ষা ছড়িয়ে পড়লে, তাদের প্রভাব শেষ হয়ে যাবে।
-