আপনি কি প্রতিদিন ঈশ্বরকে আপনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দেন?
কতবার আপনি আয়নায় নিজেকে দেখেন? আমাদের অধিকাংশের ক্ষেত্রে এটা প্রতিদিনের অভ্যাস—সম্ভবত এমন কিছু, যা আমরা প্রতিদিন একাধিক বার করে থাকি। কেন? কারণ আমরা আমাদের চেহারা নিয়ে চিন্তিত।
বাইবেল পড়াকে দর্পণ বা আয়নায় নিজেকে দেখার সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। (যাকোব ১:২৩-২৫) ঈশ্বরের বাক্যে লিপিবদ্ধ বার্তার সেই ক্ষমতা রয়েছে, যা প্রকৃতপক্ষে আমরা কেমন তা বুঝতে আমাদের সাহায্য করতে পারে। এটি “প্রাণ ও আত্মা, . . . এই সকলের বিভেদ পর্য্যন্ত মর্ম্মবেধী।” (ইব্রীয় ৪:১২) অন্য কথায়, এটি বাইরে থেকে আমরা দেখতে কেমন, তার চেয়ে অন্তরে আমরা প্রকৃতপক্ষে কেমন, সেটার মধ্যে বিভেদ করে। ঠিক একটা আয়নার মতো এটি দেখায় যে, আমাদের কোথায় রদবদল করা প্রয়োজন।
কোথায় রদবদল করা প্রয়োজন, বাইবেল শুধুমাত্র সেটাই প্রকাশ করে না কিন্তু সেইসঙ্গে সেই রদবদলগুলো করতে সাহায্যও করে। প্রেরিত পৌল লিখেছিলেন: “ঈশ্বর-নিশ্বসিত প্রত্যেক শাস্ত্রলিপি আবার শিক্ষার, অনুযোগের, সংশোধনের, ধার্ম্মিকতা সম্বন্ধীয় শাসনের নিমিত্ত উপকারী।” (২ তীমথিয় ৩:১৬, ১৭) লক্ষ করুন, যে-চারটে উপকারিতা সম্বন্ধে তুলে ধরা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে তিনটের—অনুযোগের, সংশোধনের এবং শাসনের—সঙ্গে আমাদের মনোভাব ও কাজে রদবদল করা জড়িত। আমাদের চেহারা ঠিকঠাক রয়েছে কি না, সেই বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার জন্য আমাদের যদি নিয়মিতভাবে আয়না দেখার প্রয়োজন হয়, তাহলে নিয়মিতভাবে ঈশ্বরের বাক্য, বাইবেল পড়া আমাদের জন্য আরও কত বেশি গুরুত্বপূর্ণ!
ইস্রায়েল জাতিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য যিহোশূয়কে নিযুক্ত করার সময়, যিহোবা ঈশ্বর তাকে বলেছিলেন: “তোমার মুখ হইতে এই ব্যবস্থাপুস্তক বিচলিত না হউক; তন্মধ্যে যাহা যাহা লিখিত আছে, যত্নপূর্ব্বক সেই সকলের অনুযায়ী কর্ম্ম করণার্থে তুমি দিবারাত্র তাহা ধ্যান কর; কেননা তাহা করিলে তোমার শুভগতি হইবে ও তুমি বুদ্ধিপূর্ব্বক চলিবে।” (যিহোশূয়ের পুস্তক ১:৮) হ্যাঁ, সফল হওয়ার জন্য যিহোশূয়ের “দিবারাত্র” অর্থাৎ নিয়মিতভাবে ঈশ্বরের বাক্য পড়ার প্রয়োজন ছিল।
একইভাবে, প্রথম গীতও নিয়মিতভাবে বাইবেল পড়ার উপকারিতা সম্বন্ধে উল্লেখ করে, যখন এটি বলে: “ধন্য সেই ব্যক্তি, যে দুষ্টদের মন্ত্রণায় চলে না, পাপীদের পথে দাঁড়ায় না, নিন্দকদের সভায় বসে না। কিন্তু সদাপ্রভুর ব্যবস্থায় আমোদ করে, তাঁহার ব্যবস্থা দিবারাত্র ধ্যান করে। সে জলস্রোতের তীরে রোপিত বৃক্ষের সদৃশ হইবে, যাহা যথাসময়ে ফল দেয়, যাহার পত্র ম্লান হয় না; আর সে যাহা কিছু করে, তাহাতেই কৃতকার্য্য হয়।” (গীতসংহিতা ১:১-৩) নিশ্চিতভাবেই, আমরা এইরকম এক ব্যক্তির মতো হতে চাই।
অনেকে বাইবেল পড়াকে এক দৈনন্দিন অভ্যাসে পরিণত করে। একজন খ্রিস্টান ব্যক্তিকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় যে, কেন তিনি প্রতিদিন বাইবেল পড়েন, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন: “সারাদিন আমি যদি বার বার ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করি এবং আশা করি যে, তিনি আমার প্রার্থনা শুনবেন, তাহলে প্রতিদিন ঈশ্বরের বাক্য পড়ার দ্বারা তাঁর কথা শোনাও কি আমার উচিত নয়? আমরা যদি এক ভালো বন্ধু হতে চাই, তাহলে কেন আমরাই শুধু সব কথা বলব?” তার কথায় যুক্তি রয়েছে। বাইবেল পড়া হচ্ছে ঈশ্বরের কথা শোনার মতো, কারণ তা করার দ্বারা আমরা বিভিন্ন বিষয় সম্বন্ধে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি জানতে পারি।
প্রতিদ্বন্দ্বিতার সঙ্গে মোকাবিলা করা
সম্ভবত, ইতিমধ্যেই আপনি বাইবেল পাঠের এক কার্যক্রম শুরু করার চেষ্টা করেছেন। আপনি কি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো বাইবেল পড়েছেন? বাইবেলে কী রয়েছে, তার সঙ্গে আরও পরিচিত হওয়ার জন্য এটা হল এক চমৎকার উপায়। কেউ কেউ অনেক বার পুরো বাইবেল পড়া শুরু করেছে কিন্তু দেখতে পেয়েছে যে, কিছু সময় পর তা বন্ধ হয়ে যায়। আপনি কি এই প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হয়েছেন? পুরো বাইবেল পড়ার লক্ষ্যে পৌঁছাতে আপনি কী করতে পারেন? নীচে দেওয়া দুটো পরামর্শ মেনে চলার চেষ্টা করুন না কেন?
বাইবেল পড়াকে আপনার প্রতিদিনের তালিকায় রাখুন। প্রতিদিন এমন একটা সময় নির্ধারণ করে রাখুন, যখন আপনি খুব সম্ভবত বাইবেল পাঠ করতে পারবেন। এ ছাড়া, বিকল্প আরেকটা সময় রাখুন। কোনো কারণে যদি আপনি আপনার সুবিধামতো সময়ে বাইবেল পাঠ করতে না পারেন, তাহলে অন্য আরেকটা সময় নির্ধারণ করে রাখুন, যাতে আপনি ঈশ্বরের বাক্য না পড়ে একটা দিনও অতিবাহিত না করেন। এভাবে আপনি প্রাচীন বিরয়াবাসীদের উদাহরণ অনুকরণ করতে পারবেন। তাদের বিষয়ে আমাদেরকে বলা হয়েছে: “ইহারা সম্পূর্ণ আগ্রহপূর্ব্বক বাক্য গ্রহণ করিল, আর এ সকল বাস্তবিকই এইরূপ কি না, তাহা জানিবার জন্য প্রতিদিন শাস্ত্র পরীক্ষা করিতে লাগিল।”—প্রেরিত ১৭:১১.
এক নির্দিষ্ট লক্ষ্যের কথা মাথায় রাখুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি প্রতিদিন বাইবেলের তিন থেকে পাঁচটা অধ্যায় পড়েন, তাহলে আপনি এক বছরে পুরো বাইবেল পড়ে ফেলতে পারবেন। পরবর্তী পৃষ্ঠাগুলোতে দেওয়া তালিকা দেখায় যে, কীভাবে তা করা যেতে পারে। এই তালিকা মেনে চলাকে আপনার দৃঢ়সংকল্প করুন না কেন? “তারিখ,” শিরোনামের নীচে লিখে রাখুন যে, কখন আপনি প্রতিটা ভাগে রাখা অধ্যায়গুলো পড়বেন। এরপর, সেই ভাগগুলো পড়া হয়ে গেলে সঙ্গে দেওয়া বাক্সে টিক্ চিহ্ন দিন। তা করা আপনাকে আপনার কতখানি উন্নতি হচ্ছে, তা বুঝতে সাহায্য করবে।
একবার পুরো বাইবেল পড়ার পর, কেন থেমে যাবেন? প্রতি বছর, পুরো বাইবেল পড়ার জন্য আপনি একই তালিকা ব্যবহার করতে পারেন, সম্ভবত প্রত্যেক বার বিভিন্ন ভাগ থেকে শুরু করতে পারেন। কিংবা যদি আপনি আরেকটু ধীরগতিতে আপনার বাইবেল পড়ার তালিকা সম্পূর্ণ করতে চান, তাহলে আপনি তালিকাবদ্ধ পাঠের প্রতিটা ভাগ পড়ার জন্য দুই বা তিন দিন সময় নিতে পারেন।
প্রতি বার বাইবেল পড়ার সময় আপনি নতুন নতুন বিষয় পাবেন, যেগুলো আপনার জীবনের জন্য প্রযোজ্য—যে-বিষয়গুলো আপনি আগে কখনো লক্ষ করেননি। কেন? “জগতের রূপ বদলে যাচ্ছে” আর আমাদের জীবন ও পরিস্থিতিও অবিরত পরিবর্তিত হচ্ছে। (১ করিন্থীয় ৭:৩১, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারসন) তাই, ঈশ্বরের বাক্য, বাইবেলের আয়নায় প্রতিদিন দেখাকে আপনার দৃঢ়সংকল্প করুন। এভাবে, আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে, আপনি প্রতিদিন ঈশ্বরকে আপনার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিচ্ছেন।—গীতসংহিতা ১৬:৮. (w০৯ ০৮/০১)
[২৩ পৃষ্ঠার ক্যাপশন]
(পুরোপুরি ফরম্যাট করা টেক্সটের জন্য এই প্রকাশনা দেখুন)
১
বাইবেল পাঠের তালিকা
নির্দেশনা। প্রতিটা অংশে যে-কয়েকটা অধ্যায় তালিকাবদ্ধ রয়েছে, সেগুলো আপনি কোন কোন দিন পড়ার পরিকল্পনা করেছেন, সেই তারিখ লিখে রাখুন। প্রতিটা অংশ পড়া শেষ হলে সেখানে টিক্ চিহ্ন দিন। আপনি বাইবেলের বইগুলো ধারাবাহিকভাবে অথবা প্রদর্শিত শ্রেণী বিভাগ অনুযায়ী বিষয়বস্তু বাছাই করে পড়তে পারেন। আপনি যদি প্রতিদিন একটা ভাগে দেওয়া অধ্যায়গুলো পড়েন, তাহলে আপনি এক বছরে পুরো বাইবেল পড়ে শেষ করতে পারবেন।
◆ ইস্রায়েলীয়দের সঙ্গে ঈশ্বরের আচার-আচরণের ঐতিহাসিক সারাংশ সম্বন্ধে জানার জন্য লাল রঙের চতুর্ভুজ চিহ্নিত দিনগুলো পড়ুন।
● খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর সম্প্রসারণের এক কালানুক্রমিক সারাংশ সম্বন্ধে জানার জন্য নীল রঙের বিন্দু চিহ্নিত দিনগুলো পড়ুন।
২
মোশির বইগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ আদিপুস্তক ১-৩ □
/ ৪-৭ □
/ ৮-১১ □
/ ◆ ১২-১৫ □
/ ◆ ১৬-১৮ □
/ ◆ ১৯-২২ □
/ ◆ ২৩-২৪ □
/ ◆ ২৫-২৭ □
/ ◆ ২৮-৩০ □
/ ◆ ৩১-৩২ □
/ ◆ ৩৩-৩৪ □
/ ◆ ৩৫-৩৭ □
/ ◆ ৩৮-৪০ □
/ ◆ ৪১-৪২ □
/ ◆ ৪৩-৪৫ □
/ ◆ ৪৬-৪৮ □
/ ◆ ৪৯-৫০ □
/ যাত্রাপুস্তক ◆ ১-৪ □
/ ◆ ৫-৭ □
/ ◆ ৮-১০ □
/ ◆ ১১-১৩ □
/ ◆ ১৪-১৫ □
/ ◆ ১৬-১৮ □
/ ◆ ১৯-২১ □
/ ২২-২৫ □
/ ২৬-২৮ □
/ ২৯-৩০ □
/ ◆ ৩১-৩৩ □
/ ◆ ৩৪-৩৫ □
/ ৩৬-৩৮ □
/ ৩৯-৪০ □
/ লেবীয় পুস্তক ১-৪ □
/ ৫-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১৩ □
/ ১৪-১৫ □
/ ১৬-১৮ □
/ ১৯-২১ □
/ ২২-২৩ □
/ ২৪-২৫ □
/ ২৬-২৭ □
/ গণনাপুস্তক ১-৩ □
/ ৪-৬ □
/ ৭-৯ □
/ ◆ ১০-১২ □
/ ◆ ১৩-১৫ □
/ ◆ ১৬-১৮ □
/ ◆ ১৯-২১ □
/ ◆ ২২-২৪ □
/ ◆ ২৫-২৭ □
/ ◆ ২৮-৩০ □
/ ◆ ৩১-৩২ □
/ ◆ ৩৩-৩৬ □
/ দ্বিতীয় বিবরণ ১-২ □
/ ◆ ৩-৪ □
/ ৫-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১৩ □
৩
/ ১৪-১৬ □
/ ◆ ১৭-১৯ □
/ ২০-২২ □
/ ২৩-২৬ □
/ ২৭-২৮ □
/ ◆ ২৯-৩১ □
/ ◆ ৩২ □
/ ◆ ৩৩-৩৪ □
ইস্রায়েল প্রতিজ্ঞাত দেশে প্রবেশ করে
তারিখ অধ্যায় □✔
/ যিহোশূয়ের পুস্তক ◆ ১-৪ □
/ ◆ ৫-৭ □
/ ◆ ৮-৯ □
/ ◆ ১০-১২ □
/ ◆ ১৩-১৫ □
/ ◆ ১৬-১৮ □
/ ◆ ১৯-২১ □
/ ◆ ২২-২৪ □
/ বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ ◆ ১-২ □
/ ◆ ৩-৫ □
/ ◆ ৬-৭ □
/ ◆ ৮-৯ □
/ ◆ ১০-১১ □
/ ◆ ১২-১৩ □
/ ◆ ১৪-১৬ □
/ ◆ ১৭-১৯ □
/ ◆ ২০-২১ □
/ রূতের বিবরণ ◆ ১-৪ □
ইস্রায়েলে যখন রাজারা শাসন করেছিল
তারিখ অধ্যায় □✔
/ ১ শমূয়েল ◆ ১-২ □
/ ◆ ৩-৬ □
/ ◆ ৭-৯ □
/ ◆ ১০-১২ □
/ ◆ ১৩-১৪ □
/ ◆ ১৫-১৬ □
/ ◆ ১৭-১৮ □
/ ◆ ১৯-২১ □
/ ◆ ২২-২৪ □
/ ◆ ২৫-২৭ □
/ ◆ ২৮-৩১ □
/ ২ শমূয়েল ◆ ১-২ □
/ ◆ ৩-৫ □
/ ◆ ৬-৮ □
/ ◆ ৯-১২ □
/ ◆ ১৩-১৪ □
/ ◆ ১৫-১৬ □
/ ◆ ১৭-১৮ □
/ ◆ ১৯-২০ □
/ ◆ ২১-২২ □
/ ◆ ২৩-২৪ □
/ ১ রাজাবলি ১-২ □
/ ৩-৫ □
/ ৬-৭ □
/ ৮ □
/ ৯-১০ □
/ ১১-১২ □
৪
/ ১ রাজাবলি (ক্রমশ) ১৩-১৪ □
/ ১৫-১৭ □
/ ১৮-১৯ □
/ ২০-২১ □
/ ২২ □
/ ২ রাজাবলি ১-৩ □
/ ৪-৫ □
/ ৬-৮ □
/ ৯-১০ □
/ ১১-১৩ □
/ ১৪-১৫ □
/ ১৬-১৭ □
/ ১৮-১৯ □
/ ২০-২২ □
/ ২৩-২৫ □
/ ১ বংশাবলি ১-২ □
/ ৩-৫ □
/ ৬-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১২ □
/ ১৩-১৫ □
/ ১৬-১৭ □
/ ১৮-২০ □
/ ২১-২৩ □
/ ২৪-২৬ □
/ ২৭-২৯ □
/ ২ বংশাবলি ১-৩ □
/ ৪-৬ □
/ ৭-৯ □
/ ১০-১৪ □
/ ১৫-১৮ □
/ ১৯-২২ □
/ ২৩-২৫ □
/ ২৬-২৮ □
/ ২৯-৩০ □
/ ৩১-৩৩ □
/ ৩৪-৩৬ □
যিহুদিরা নির্বাসন থেকে ফিরে আসে
তারিখ অধ্যায় □✔
/ ইষ্রা ◆ ১-৩ □
/ ◆ ৪-৭ □
/ ◆ ৮-১০ □
/ নহিমিয় ◆ ১-৩ □
/ ◆ ৪-৬ □
/ ◆ ৭-৮ □
/ ◆ ৯-১০ □
/ ◆ ১১-১৩ □
/ ইষ্টের ◆ ১-৪ □
/ ◆ ৫-১০ □
মোশির বইগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ ইয়োব ১-৫ □
/ ৬-৯ □
/ ১০-১৪ □
/ ১৫-১৮ □
/ ১৯-২০ □
৫
/ ২১-২৪ □
/ ২৫-২৯ □
/ ৩০-৩১ □
/ ৩২-৩৪ □
/ ৩৫-৩৮ □
/ ৩৯-৪২ □
গীতের ও ব্যবহারিক প্রজ্ঞার বইগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ গীতসংহিতা ১-৮ □
/ ৯-১৬ □
/ ১৭-১৯ □
/ ২০-২৫ □
/ ২৬-৩১ □
/ ৩২-৩৫ □
/ ৩৬-৩৮ □
/ ৩৯-৪২ □
/ ৪৩-৪৭ □
/ ৪৮-৫২ □
/ ৫৩-৫৮ □
/ ৫৯-৬৪ □
/ ৬৫-৬৮ □
/ ৬৯-৭২ □
/ ৭৩-৭৭ □
/ ৭৮-৭৯ □
/ ৮০-৮৬ □
/ ৮৭-৯০ □
/ ৯১-৯৬ □
/ ৯৭-১০৩ □
/ ১০৪-১০৫ □
/ ১০৬-১০৮ □
/ ১০৯-১১৫ □
/ ১১৬-১১৯:৬৩ □
/ ১১৯:৬৪-১৭৬ □
/ ১২০-১২৯ □
/ ১৩০-১৩৮ □
/ ১৩৯-১৪৪ □
/ ১৪৫-১৫০ □
/ হিতোপদেশ ১-৪ □
/ ৫-৮ □
/ ৯-১২ □
/ ১৩-১৬ □
/ ১৭-১৯ □
/ ২০-২২ □
/ ২৩-২৭ □
/ ২৮-৩১ □
/ উপদেশক ১-৪ □
/ ৫-৮ □
/ ৯-১২ □
/ পরমগীত ১-৮ □
ভাববাদীদের বইগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ যিশাইয় ১-৪ □
/ ৫-৭ □
/ ৮-১০ □
৬
/ যিশাইয় (ক্রমশ) ১১-১৪ □
/ ১৫-১৯ □
/ ২০-২৪ □
/ ২৫-২৮ □
/ ২৯-৩১ □
/ ৩২-৩৫ □
/ ৩৬-৩৭ □
/ ৩৮-৪০ □
/ ৪১-৪৩ □
/ ৪৪-৪৭ □
/ ৪৮-৫০ □
/ ৫১-৫৫ □
/ ৫৬-৫৮ □
/ ৫৯-৬২ □
/ ৬৩-৬৬ □
/ যিরমিয় ১-৩ □
/ ৪-৫ □
/ ৬-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১৩ □
/ ১৪-১৬ □
/ ১৭-২০ □
/ ২১-২৩ □
/ ২৪-২৬ □
/ ২৭-২৯ □
/ ৩০-৩১ □
/ ৩২-৩৩ □
/ ৩৪-৩৬ □
/ ৩৭-৩৯ □
/ ৪০-৪২ □
/ ৪৩-৪৪ □
/ ৪৫-৪৮ □
/ ৪৯-৫০ □
/ ৫১-৫২ □
/ বিলাপ ১-২ □
/ ৩-৫ □
/ যিহিষ্কেল ১-৩ □
/ ৪-৬ □
/ ৭-৯ □
/ ১০-১২ □
/ ১৩-১৫ □
/ ১৬ □
/ ১৭-১৮ □
/ ১৯-২১ □
/ ২২-২৩ □
/ ২৪-২৬ □
/ ২৭-২৮ □
/ ২৯-৩১ □
/ ৩২-৩৩ □
/ ৩৪-৩৬ □
/ ৩৭-৩৮ □
/ ৩৯-৪০ □
/ ৪১-৪৩ □
/ ৪৪-৪৫ □
/ ৪৬-৪৮ □
/ দানিয়েল ১-২ □
/ ৩-৪ □
/ ৫-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১২ □
৭
/ হোশেয় ১-৭ □
/ ৮-১৪ □
/ যোয়েল ১-৩ □
/ আমোষ ১-৫ □
/ ৬-৯ □
/ ওবদিয়/যোনা □
/ মীখা ১-৭ □
/ নহূম/হবক্কূক □
/ সফনিয়/হগয় □
/ সখরিয় ১-৭ □
/ ৮-১১ □
/ ১২-১৪ □
/ মালাখি ১-৪ □
যিশুর জীবন ও পরিচর্যার বিবরণগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ মথি ১-৪ □
/ ৫-৭ □
/ ৮-১০ □
/ ১১-১৩ □
/ ১৪-১৭ □
/ ১৮-২০ □
/ ২১-২৩ □
/ ২৪-২৫ □
/ ২৬ □
/ ২৭-২৮ □
/ মার্ক ● ১-৩ □
/ ● ৪-৫ □
/ ● ৬-৮ □
/ ● ৯-১০ □
/ ● ১১-১৩ □
/ ● ১৪-১৬ □
/ লূক ১-২ □
/ ৩-৫ □
/ ৬-৭ □
/ ৮-৯ □
/ ১০-১১ □
/ ১২-১৩ □
/ ১৪-১৭ □
/ ১৮-১৯ □
/ ২০-২২ □
/ ২৩-২৪ □
/ যোহন ১-৩ □
/ ৪-৫ □
/ ৬-৭ □
/ ৮-৯ □
/ ১০-১২ □
/ ১৩-১৫ □
/ ১৬-১৮ □
/ ১৯-২১ □
খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর বৃদ্ধি
তারিখ অধ্যায় □✔
/ প্রেরিত ১-৩ □
/ ৪-৬ □
/ ৭-৮ □
/ ৯-১১ □
৮
/ প্রেরিত (ক্রমশ) ১২-১৪ □
/ ১৫-১৬ □
/ ১৭-১৯ □
/ ২০-২১ □
/ ২২-২৩ □
/ ২৪-২৬ □
/ ২৭-২৮ □
পৌলের পত্রগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ রোমীয় ১-৩ □
/ ৪-৭ □
/ ৮-১১ □
/ ১২-১৬ □
/ ১ করিন্থীয় ১-৬ □
/ ৭-১০ □
/ ১১-১৪ □
/ ১৫-১৬ □
/ ২ করিন্থীয় ১-৬ □
/ ৭-১০ □
/ ১১-১৩ □
/ গালাতীয় ১-৬ □
/ ইফিষীয় ১-৬ □
/ ফিলিপীয় ১-৪ □
/ কলসীয় ১-৪ □
/ ১ থিষলনীকীয় ১-৫ □
/ ২ থিষলনীকীয় ১-৩ □
/ ১ তীমথিয় ১-৬ □
/ ২ তীমথিয় ১-৪ □
/ তীত/ফিলীমন □
/ ইব্রীয় ১-৬ □
/ ৭-১০ □
/ ১১-১৩ □
অন্যান্য প্রেরিত ও শিষ্যদের বইগুলো
তারিখ অধ্যায় □✔
/ যাকোব ১-৫ □
/ ১ পিতর ১-৫ □
/ ২ পিতর ১-৩ □
/ ১ যোহন ১-৫ □
/ ২ যোহন/৩ যোহন/যিহূদা □
/ প্রকাশিত বাক্য ১-৪ □
/ ৫-৯ □
/ ১০-১৪ □
/ ১৫-১৮ □
/ ১৯-২২ □
প্রথমে, বিন্দু দেওয়া লাইন ধরে কাটুন
দ্বিতীয়ত, দুটো পৃষ্ঠাকে জোড়া দিন ও ভাঁজ করুন
[২২ পৃষ্ঠার চিত্র]
আপনি কি বাইবেল পড়ার জন্য প্রতিদিন সময় আলাদা করে রাখতে পারেন?