প্রচ্ছদ বিষয় | বাইবেল কি আসলেই ঈশ্বরের কাছ থেকে?
বাইবেল সমস্ত ক্ষেত্রে সঠিক
বিজ্ঞানসম্মতভাবে সঠিক
বাইবেল যদিও বিজ্ঞানের কোনো পাঠ্যপুস্তক নয়, কিন্তু যখন এটি প্রাকৃতিক জগৎ নিয়ে আলোচনা করে, তখন একেবারে সঠিক তথ্য দেয়। উদাহরণ হিসেবে, আবহবিদ্যা ও প্রজননবিদ্যার বিষয়ে বিবেচনা করুন।
আবহবিদ্যা—যেভাবে বৃষ্টি হয়
বাইবেল জানায়: “[ঈশ্বর] জলের ফোঁটা টেনে নেন, সেগুলো বাষ্প হয় এবং বৃষ্টি হয়ে পড়ে। মেঘ তা ঢেলে দেয়।”—ইয়োব ৩৬:২৭, ২৮, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারশন।
এখানে বাইবেল জলচক্রের তিনটে প্রধান পর্যায় সম্বন্ধে বর্ণনা করে। (১) বাষ্পীভবন: সৌরতাপের উৎস ঈশ্বর এই প্রক্রিয়ায় “জলের ফোঁটা টেনে নেন।” (২) ঘনীভবন: বাষ্পীভূত জলীয় বাষ্প মেঘ সৃষ্টি করে। (৩) বৃষ্টিপাত: বৃষ্টি বা অন্য কোনো প্রকারে জল নীচে নেমে আসে। এমনকী এখনও পর্যন্ত আবহবিদরা বৃষ্টির এই জটিল প্রক্রিয়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য বুঝে উঠতে পারেননি। আগ্রহজনক বিষয়টা হল, বাইবেল এই প্রশ্ন উত্থাপিত করে: “মেঘমালার বিস্তারণ কেহ কি বুঝিতে পারে?” (ইয়োব ৩৬:২৯) তবে, সৃষ্টিকর্তা বৃষ্টির এই চক্র সম্বন্ধে জানেন আর তিনি লক্ষ রেখেছিলেন, মানব লেখকেরা যেন বাইবেলে এই তথ্য সঠিকভাবে তুলে ধরেন। আর মানুষ বিজ্ঞানসম্মতভাবে বৃষ্টির এই প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করার বহু পূর্বেই ঈশ্বর তা লিপিবদ্ধ করেছেন।
প্রজননবিদ্যা—মানবভ্রূণের গঠন
বাইবেলের একজন লেখক রাজা দায়ূদ ঈশ্বরকে বলেছিলেন: “তোমার চক্ষু আমাকে পিণ্ডাকার দেখিয়াছে, তোমার পুস্তকে সমস্তই লিখিত ছিল।” (গীতসংহিতা ১৩৯:১৬) কাব্যিক ভাষায় দায়ূদ বলেন, পূর্বেই বিদ্যমান এক ‘পুস্তকে’ লিখিত অথবা নকশায় থাকা নির্দেশনা অনুযায়ী ভ্রূণ বৃদ্ধি পায়। আশ্চর্যের বিষয়টা হল, এটা প্রায় ৩০০০ বছর আগে লেখা হয়েছিল!
তবে, অস্ট্রিয়ার উদ্ভিদবিজ্ঞানী গ্রেগর মেন্ডেল ১৮০০ দশকের মাঝামাঝি, প্রজননবিদ্যার মৌলিক নীতি আবিষ্কার করেন। আর ২০০৩ সালের এপ্রিল মাসে গবেষকরা মানবকোষের জিনের গঠন সম্বন্ধে পুরোপুরিভাবে বোধগম্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে, যেটাতে মানবদেহ গঠনের সমস্ত তথ্য রয়েছে। আমাদের জিনের মধ্যে জিনগত নির্দেশাবলি এমনভাবে বিন্যস্ত থাকে, যেমনটা একটা অভিধানে বিভিন্ন অক্ষর ও অক্ষর দিয়ে গঠিত শব্দ সুবিন্যস্তভাবে সাজানো থাকে। এই নির্দেশাবলি অনুযায়ী ভ্রূণের বিভিন্ন অংশ যেমন, মস্তিষ্ক, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিক ক্রমে ও সঠিক সময়ে গঠিত হয়। তাই যথাযথভাবে, বিজ্ঞানীরা জিনের সমষ্টিকে ‘জীবন পুস্তক’ বলে অভিহিত করেছে। কীভাবে বাইবেল লেখক দায়ূদ এই বিষয়টা এত সঠিকভাবে লিখতে পেরেছিলেন? তিনি নম্রভাবে স্বীকার করেছিলেন: “আমার দ্বারা সদাপ্রভুর” অর্থাৎ যিহোবার “আত্মা বলিয়াছেন, তাঁহার বানী আমার জিহবাগ্রে রহিয়াছে।”a—২ শমূয়েল ২৩:২.
সঠিক ভবিষ্যদ্বাণী
কখন, কীভাবে ও কতটা ব্যাপকভাবে বিভিন্ন রাজ্য ও নগরের উত্থান-পতন হবে, সেই বিষয়ে আগে থেকে বলা একেবারে অসম্ভব না হলেও বেশ কঠিন। কিন্তু, বাইবেল প্রবল ক্ষমতাসম্পন্ন শাসনব্যবস্থা ও নগরের ধ্বংস সম্বন্ধে বিস্তারিতভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল। আসুন আমরা দুটো উদাহরণ বিবেচনা করি।
বাবিলের পতন ও ধ্বংস
প্রাচীন বাবিল ছিল এক শক্তিশালী সাম্রাজ্যের কেন্দ্রস্থল। এই সাম্রাজ্য বহু শতাব্দী ধরে পশ্চিম এশিয়ার উপর প্রভাববিস্তার করেছিল। একসময় বাবিল ছিল পৃথিবীর বৃহত্তম নগর। কিন্তু, এই নগর পতনের প্রায় ২০০ বছর পূর্বে ঈশ্বর বাইবেল লেখক যিশাইয়কে এই ভবিষ্যদ্বাণী করতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন যে, কোরস নামে এক যোদ্ধা বাবিলকে পরাজিত করবে আর পরবর্তী সময় এটা চিরকালের জন্য জনশূন্য স্থান হয়ে যাবে। (যিশাইয় ১৩:১৭-২০; ৪৪:২৭, ২৮; ৪৫:১, ২) এটা কি সত্যিই ঘটেছিল?
খ্রিস্টপূর্ব ৫৩৯ সালের অক্টোবর মাসে, এক রাতের মধ্যে মহান কোরস বাবিল জয় করেন। একসময়, যে-খালগুলো বাবিলের আশেপাশের উর্বর এলাকায় জল সরবরাহ করত, সংস্কারের অভাবে সেগুলো ধীরে ধীরে বুজে যায়। প্রায় ২০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এই স্থান একেবারে জনশূন্য হয়ে পড়ে বলে মনে করা হয়। বর্তমানে বাবিল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বাইবেলে ঠিক যেভাবে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল, সেভাবেই বাবিল “সম্পূর্ণ ধ্বংসস্থান” হয়ে গিয়েছে—যিরমিয় ৫০:১৩.
কীভাবে বাইবেল লেখক এই সঠিক ঐতিহাসিক ঘটনা সম্বন্ধে আগে থেকে জানতে পেরেছিলেন? বাইবেল জানায়, “আমোসের ছেলে যিশাইয় বাবিল সম্বন্ধে দর্শন পেয়েছিলেন।”—যিশাইয় ১৩:১, বাংলা কমন ল্যাঙ্গুয়েজ ভারশন।
নীনবী—“শুকনো মরুভূমির মতো হয়ে যাবে”
অশূরীয় সাম্রাজ্যের রাজধানী নীনবী নগরটা অসাধারণ স্থাপত্যশিল্পের জন্য বিখ্যাত ছিল বলে মনে করা হতো। এই নগরে চওড়া রাস্তা, বাগান, মন্দির ও বিশাল বিশাল প্রাসাদ ছিল বলে লোকেরা গর্ব করত। তা সত্ত্বেও, ভাববাদী সফনিয় ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, এই ঐতিহ্যশালী নগর একসময় “শূন্য এবং শুকনো মরুভূমির মতো হয়ে যাবে।”—সফনিয় ২:১৩-১৫. ইজি-টু-রিড ভারশন।
খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতাব্দীতে বাবিল ও মাদীয়দের যৌথবাহিনী নীনবীকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেয়। একটা তথ্যগ্রন্থ অনুসারে, এই পরাজিত নগর “২৫০০ বছর ধরে বিস্মৃতির আড়ালে ঢাকা পড়ে গিয়েছিল।” নীনবী আসলেই অস্তিত্বে ছিল কি না, তা নিয়ে বেশ কিছু সময় পর্যন্ত লোকেরা সন্দেহ করত! কেবলমাত্র ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে প্রত্নতত্ত্ববিদরা নীনবীর ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করে। বর্তমানে এই ধ্বংসাবশেষ ক্রমশ ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে এবং লোকেও এটাকে নষ্ট করছে আর তাই গ্লোবাল হেরিটেজ ফান্ড এই সতর্কবার্তা জারি করেছে: “নীনবীর প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ আবারও চিরকালের জন্য মাটিতে ঢাকা পড়ে যেতে পারে।”
কীভাবে সফনিয় এই বিষয়ে আগে থেকে জানতে পেরেছিলেন? তিনি স্বীকার করেন, ‘সদাপ্রভুর এই বাক্য [তাহার] নিকটে উপস্থিত হইল।’—সফনিয় ১:১.
বাইবেল জীবনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেয়
বাইবেল জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের সন্তোষজনক উত্তর দেয়। কয়েকটা উদাহরণ বিবেচনা করুন।
কেন জগতে এত মন্দতা ও দুঃখকষ্ট রয়েছে?
মন্দতা ও দুঃখকষ্টের কারণ সম্বন্ধে বাইবেলের পাতায় পাতায় তুলে ধরা হয়েছে। বাইবেল ব্যাখ্যা করে:
“এক জন অন্যের উপরে তাহার অমঙ্গলার্থে কর্ত্তৃত্ব করে।”—উপদেশক ৮:৯.
অযোগ্য ও দুর্নীতিগ্রস্ত মানবশাসন প্রচুর দুঃখকষ্ট নিয়ে এসেছে।
“সকলের প্রতি কাল ও দৈব ঘটে।”—উপদেশক ৯:১১.
দৈব বা অপ্রত্যাশিত ঘটনা—যেমন গুরুতর অসুস্থতা, দুর্ঘটনা কিংবা বিপর্যয়—যেকারো প্রতি, যেকোনো স্থানে ও যেকোনো সময়ে ঘটতে পারে।
“এক মনুষ্য দ্বারা পাপ, ও পাপ দ্বারা মৃত্যু জগতে প্রবেশ করিল।”—রোমীয় ৫:১২.
একেবারে শুরুতে যখন পুরুষ ও নারীকে প্রথম সৃষ্টি করা হয়েছিল, তখন মানব অসিদ্ধতা ও মৃত্যু ছিল না। তারা যখন স্বেচ্ছায় তাদের সৃষ্টিকর্তার অবাধ্য হয়েছিলেন, তখন পাপ ‘জগতে প্রবেশ করিয়াছিল।’
কেন মানুষ দুঃখকষ্ট ভোগ করে, সেটার কারণ ব্যাখ্যা করার চেয়ে বাইবেল আরও বেশি কিছু জানায়। বাইবেল প্রতিজ্ঞা করে, ঈশ্বর মন্দতা দূর করবেন ও “তাহাদের সমস্ত নেত্রজল মুছাইয়া দিবেন; এবং মৃত্যু আর হইবে না; শোক বা আর্ত্তনাদ বা ব্যথাও আর হইবে না।”—প্রকাশিত বাক্য ২১:৩, ৪.
আমরা মারা গেলে আমাদের কী হয়?
বাইবেল ব্যাখ্যা করে, মৃত্যু হল সম্পূর্ণ অচেতন ও নিষ্ক্রিয় এক অবস্থা। উপদেশক ৯:৫ পদ জানায়, “কারণ জীবিত লোকেরা জানে যে, তাহারা মরিবে; কিন্তু মৃতেরা কিছুই জানে না।” মৃত্যুতে আমাদের “সঙ্কল্প সকল নষ্ট হয়।” (গীতসংহিতা ১৪৬:৪) তাই, আমরা যখন মারা যাই, তখন আমাদের মস্তিষ্ক সমস্ত কাজকর্ম করা বন্ধ করে দেয়, যেটার মধ্যে রয়েছে আমাদের ইন্দ্রিয়ের বিভিন্ন কাজ। সেইজন্য মারা যাওয়ার পর আমরা কোনো কাজ করতে, অনুভব করতে কিংবা চিন্তা করতে পারি না।
তবে, বাইবেল শুধু মৃতদের অবস্থা সম্বন্ধেই ব্যাখ্যা করে না। এটি আমাদের এক আনন্দদায়ক প্রত্যাশা সম্বন্ধেও জানায়, যখন পুনরুত্থানের মাধ্যমে লোকেরা মৃত্যুর গভীর নিদ্রা থেকে জেগে উঠবে।—হোশেয় ১৩:১৪; যোহন ১১:১১-১৪.
জীবনের অর্থ কী?
বাইবেল অনুযায়ী, যিহোবা পুরুষ ও নারীকে সৃষ্টি করেছিলেন। (আদিপুস্তক ১:২৭) সেইজন্য, প্রথম মানুষ আদমকে “ঈশ্বরের পুত্র” বলে উল্লেখ করা হয়েছে। (লূক ৩:৩৮) মানুষকে এক উদ্দেশ্যের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে আর তা হল, তারা তাদের স্বর্গীয় পিতার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করবে, পরিশ্রমী হবে এবং চিরকাল আনন্দের সঙ্গে এই পৃথিবীতে বসবাস করবে। এই কারণে, প্রত্যেক মানুষকে আধ্যাত্মিক চাহিদা দেওয়া হয়েছে অর্থাৎ তাদের মধ্যে ঈশ্বরকে জানার এক স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। আর তাই বাইবেল জানায়: “মনুষ্য কেবল রুটীতে বাঁচিবে না, কিন্তু ঈশ্বরের মুখ হইতে যে প্রত্যেক বাক্য নির্গত হয়, তাহাতেই বাঁচিবে।”—মথি ৪:৪.
এ ছাড়া, বাইবেল বলে: “ধন্য তাহারাই, যাহারা ঈশ্বরের বাক্য শুনিয়া পালন করে।” (লূক ১১:২৮) বাইবেল শুধুমাত্র আমাদের ঈশ্বর সম্বন্ধেই শিক্ষা দেয় না কিন্তু এটি আমাদের আনন্দের সঙ্গে জীবনযাপন করতে সাহায্য করে এবং ভবিষ্যতে অনন্তকাল বেঁচে থাকার আশা প্রদান করে।
ঐশিক গ্রন্থকার এবং আপনি
প্রমাণগুলো পরীক্ষানিরীক্ষা করার পর, পৃথিবীব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক এই উপসংহারে এসেছে যে, বাইবেল শুধুমাত্র একটি প্রাচীন পুস্তক নয়। তারা দৃঢ়নিশ্চিত হয়েছে, বাইবেল ঈশ্বরের দ্বারা অনুপ্রাণিত বাক্য। এটি মানবজাতির সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের মাধ্যম আর তাদের মধ্যে আপনিও রয়েছেন! বাইবেলের মাধ্যমে ঈশ্বর তাঁকে জানার ও তাঁর সঙ্গে বন্ধুত্ব করার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানান। বাইবেল প্রতিজ্ঞা করে: “ঈশ্বরের নিকটবর্ত্তী হও, তাহাতে তিনিও তোমাদের নিকটবর্ত্তী হইবেন।”—যাকোব ৪:৮.
বাইবেলের মধ্যে যা-কিছু রয়েছে, সেগুলো অন্বেষণ করলে আপনি এক রোমাঞ্চকর প্রত্যাশা খুঁজে পাবেন। সেটা কী? ঠিক যেমন কোনো বই পড়লে আপনি সেই বইয়ের লেখকের চিন্তাভাবনা বুঝতে পারেন, তেমনই বাইবেল পড়লে আপনি এটির ঐশিক গ্রন্থকার অর্থাৎ ঈশ্বরের চিন্তাভাবনা ও অনুভূতি বুঝতে পারবেন। চিন্তা করে দেখুন, বাইবেল পড়া আপনার জন্য কী অর্থ রাখতে পারে। আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তার আবেগ ও অনুভূতি বুঝতে পারবেন! এ ছাড়া, বাইবেল আমাদের কাছে প্রকাশ করে
ঈশ্বরের নাম, তাঁর বৈশিষ্ট্য ও তাঁর অসাধারণ গুণাবলি।
মানুষের জন্য ঈশ্বরের উদ্দেশ্য।
কীভাবে আপনি ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন।
আপনি কি আরও কিছু জানতে চান? যিহোবার সাক্ষিরা আপনাকে সাহায্য করতে পেরে খুশি হবে। তারা আপনার সঙ্গে বিনা মূল্যে বাইবেল অধ্যয়ন করার ব্যবস্থা করতে পারে। বাইবেল অধ্যয়ন করা আপনাকে বাইবেলের ঐশিক গ্রন্থকার, যিহোবা ঈশ্বরের আরও নিকটবর্তী হতে সাহায্য করতে পারে। ◼
এই প্রবন্ধে কয়েকটা প্রমাণ পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে যে, বাইবেল ঈশ্বরের দ্বারা অনুপ্রাণিত একটি বই। আরও তথ্যের জন্য যিহোবার সাক্ষিদের দ্বারা প্রকাশিত বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়? বইয়ের ২ অধ্যায় দেখুন, যে-বইটা www.jw.org-এ পাওয়া যাচ্ছে অথবা এই কোড স্ক্যান করুন
এ ছাড়া, আপনি বাইবেলের গ্রন্থকার কে? নামক ভিডিওটা দেখতে পারেন, যেটা www.jw.org-এ পাওয়া যাচ্ছে
প্রকাশনাদি > ভিডিও দেখুন
a বাইবেলে ঈশ্বরের ব্যক্তিগত নাম প্রকাশ করা হয়েছে আর তা হল যিহোবা—যাত্রাপুস্তক ৩:১৫.